আগামী ১৮ অক্টোবর ‘শেখ রাসেল দিবস-২০২৩’ উপলক্ষ্যে অনূর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সী বাংলাদেশী শিশু-কিশোর/কিশোরী এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহকে উৎসাহ-উদ্দীপনা যোগানো ও স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ‘শেখ রাসেল পদক ২০২৩’ প্রদান করার নিমিত্ত অনলাইনে আবেদন আহবান করা যাচ্ছে
৪. প্রতিভাবান বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু-কিশোর (ব্যক্তি)
৫. শিল্পকলা ও সংস্কৃতি (ব্যক্তি)
৬. ক্ষুদে প্রোগ্রামার (ব্যক্তি)
৭. ক্ষুদে উদ্ভাবক (ব্যক্তি)
৮. ক্ষুদে লেখক (ব্যক্তি)
৯. ডিজিটাল স্কুল (প্রতিষ্ঠান)
১০. ডিজিটাল এক্সিলেন্স (প্রতিষ্ঠান)
পুরস্কার পরিকল্পনায় বিবেচ্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলীঃ
১. আবেদনপত্রের তথ্য অসম্পূর্ণ বা অসত্য বা অস্পষ্ট এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাখিল করতে ব্যর্থ হলে আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে;
২. আবেদনপত্র বাতিলের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কারণ উল্লেখপূর্বক বাতিল করতে হবে;
৩. কোনো পুরস্কারের ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত মানসম্পন্ন কোনো আবেদন পাওয়া না গেলে, সেক্ষেত্রে ঐ শ্রেণিতে পুরস্কার প্রদান ঐ বছরের জন্য স্থগিত থাকবে;
৪. পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে আবেদনের বছর হতে পূর্ববর্তী সর্বাধিক ০৩ ক্যালেন্ডার বছরের (জানুয়ারী- ডিসেম্বর) কর্মকাণ্ড বিবেচনায় নিতে হবে;
৫. শেখ রাসেল পদক নীতিমালা– ২০২২ এ উল্লিখিত মূল্যায়ন ছক অনুসরণপূর্বক মূল্যায়ন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে;
৬. মূল্যায়নের সকল ক্ষেত্রে প্রমাণক বিবেচনায় নিতে হবে;
৭. শেখ রাসেল পদক এর কোনো ক্ষেত্রে একবার পুরস্কার প্রাপ্ত হলে, পরবর্তীতে পুরস্কারপ্রাপ্ত ঐ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ঐ একই উদ্ভাবন বা অবদানের জন্য আর বিবেচিত হবেন না;
৮. ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে অনূর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সী যে কেউ আবেদন করতে পারবেন, তবে একজন আবেদনকারী একটি ক্ষেত্রে একবারই আবেদন করতে পারবেন।
৯. প্রাতিষ্ঠানিক আবেদনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে আবেদন করতে হবে;
১০. এই পুরস্কার কার্যক্রমের সকল বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে; এবং
১১. সময়ে সময়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষ মূল্যায়ন ছক এবং আবেদন ফরম সংযোজন, বিয়োজন এবং পরিবর্তন করতে পারবে।